satkhira,sundor bone, সাতক্ষিরা,সুন্দরবন
সাতক্ষিরা
সাতক্ষিরার শ্যম নগর এটি একমাত্র উপজালা যেখানে থেকে সড়ক পথে সুন্দর বনের সুন্দয্য উপভোগ করা যায় । এখানে একসময় যশর রায্যের রাজা, বার ভুইয়া দের অন্য তম রাজা প্রোতাবাদিত্যের রাজধানি ছিল। বিশ্যক্ষ্যত ম্যনগ্রভ বনের কোল ঘেশে গোড়ে উঠা জনপদ সাতক্ষীরা । এখানকার পথের দু ধারে রয়েছে শাড়ি শাড়ি সবুজের সমারহ যা গ্রাম টিকে করে রেখেছে শিতল। বঙ্গপ সাগর বিধউত এই জেলার আদি নাম ব্যগ্রছর
,বাগ্রী,সমছর ও বুড় ১৮৬১ সালে যশোর জেলার অধিনে ৭টি থানা নিয়ে সাতক্ষীরা মহা কুমার গঠিত হয়। ১৮৮২ সালে খুলনা জেলা প্রতিষ্ঠিত হলে সাতক্ষীরা খুলনা জেলার একটি মহা কুমার হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এবং সব শেষ ১৯৮৪ সালে জেলায় উন্নীত হয়। সাতক্ষীরার সদর উপজেলার ভোম্রা ইউনিয়নে রয়েছে ভোমরা স্থল বন্দর । এখান থেকে কলকাতার দুরত্য মাত্র ৬২ কিলোমিটার দেশের অর্থনিতিক উন্যয়নে এখাঙ্কার মাছের গুরুত্য অপরিসিম তাই এখানে আপনি জত দুরি তাকান না কেন দেখবেন সুধু মাছের ঘের আর ঘের বাংলাদেশের চিংড়ি খাতে এই অঞ্ছলের গুরুত্য অত্যাধিক এই অঞ্ছলের চিংড়ি বিশ্যের বেশ কয়েক টি দেশে রপ্তানি করা হয়। উল্যেক্ষ বাংলাদেশ থেকে শর্ব প্রথম ২০১৫ সালে আম বিদাশে রপ্তানি করা হয়। আর মজার ব্যপার হল শেই আম ও সাতক্ষীরার । সাতক্ষীরার বেলে ও দোয়াশ মাটি টালি উৎপাদনের জন্য বেশ উপুযুক্ত।বিশেষ করে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজালার তৈরি নান্দনিক মাটির টালি ইতিমধ্যে বিভিন্য দেশে রপ্তানি হয়।এই অঞ্ছলে সুস্যাদু খলিশা পুলের মধু পাওায় যায়। আর এই খলিশা পুল শাতক্ষিরা ছাড়া আর কথাও পটেনা। এই অঞ্ছলে মাংশ রান্নায় এক ধরনের ঝাল ব্যভার করা হয় জার নাম ছুই ঝাল দেখতে অনেকটা পান গাছের মত । সাতক্ষীরার বেভাটা উপজেলার রয়েছে গৌরব উয্যল অতীত । ভারত বর্শের প্রক্ষাত ডাক্তার এবং পশ্ছিম বঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রি ডাক্তার বিধান ছন্দ্র রয়ায়,এবং ভারতের সাবেক সেনা প্রধান সঙ্কর রায় চৌধুরী এই বেভাটার টাউন পুকুর গ্রামের সন্তান। বেভাটা উপজেলা পরিশদের কাছাকাছি প্রায় ৬ ভিগা জমির উপর অবসস্থিত বনবিবির বটগাছ, এর শাখা প্রশাখা এতটাই ব্রিশ্তিত যে কোনটি যে প্রথম কাণ্ড তা বুঝাই যায়না। বাংলার বার ভুইয়া দের রাজা প্রতাপাদিত্যের যশর রাজ্যের রাজধানি ছিল সাতক্ষীরার শ্যমনগরের ধুম ঘাট । অনেক মশজিদ, মন্দিরের নির্মাতা প্রতাপাদিত্যের রাজত্যকালিন বিভিন্য নিদর্শন ছড়িয়ে আছে শ্যমনগর ও কালি গঞ্জ উপজেলায় ।আমাদের সংরাম চলবেই ের গিতিকার আবুজাপর ও শেখ লুতপর রহমানের জন্মস্থান এই সাতক্ষীরায় ।এই জেলায় জন্মগ্রহন কারি ধ্নি ব্যক্তিদের মধ্য রয়েছেন প্রক্ষাত শিক্ষাবিদ ও সামাজ সংস্কারক খান বাহাদুর আহাসান উল্লাহ ,সাহিত্যিক মহাম্মাদ অয়াজেদ আলি
, জাতিও আধ্যাপক ডাক্তার এম আর খান , সঙ্গিত শিল্পী নিলুপা ইয়াস্মিন ,সাবিনা ইয়াসমিন সহ আর অনেক ব্যক্তিত্য এছাড়াও আমাদের জাতীয় ক্রিকেট দলের আন্তরজাতিক খ্যতি সর্ম্পন্য মুস্তাফিযুর রহমান এবং সম্যসরকারের বারি ও এই সাতক্ষিরা এখাঙ্কার প্রভাবসালি স্থানের মধ্যে রয়েছে প্রবাছ পুর শাহী মসজিদ
, তেতুলিয়া জামে মসজিদ, নলতা পাক রজা সরিপ ,পঞ্ছ মন্দির ,শ্যম সুন্দর মন্দির ,ছয় ভুরিয়ার জোরা শিব মন্দির, আর অনেক কিছু।
সুন্দর বনের সামনেই তৈরি করা হয়েছে অপরুপ সুন্দয্যের আকাস লেলা ইকু টুরিজম সেন্টার বিশ্যের সর্ব ব্রিহত ম্যানগ্রব বন ছাড়া ও এখানে রয়েছে জেলা প্রসাসনের উদ্যোগে গেড়ে উঠেছে নানান বিনদন কেন্দ্র তারি একটি হচ্ছে সুন্দর বনের ২০ একর জায়গা নিয়ে গড়ে উঠা ইকো টুরিজম সেন্টার। এই শ্যম নগর উপজেলার নির্বাহি কর্ম কর্তা আবু সাইদ মোহাম্মদ মঞ্জুর আলমের নিজশ্য প্রছেষ্টা ও উতসাহের পলেই তৈরি হয়েছে এই ইকো টুরিজম সেন্টার । এখানে পর্যটক দের ছলার জন্য এখানে বিশাল এলাকা জুড়ে তৈরি করা হয়েছে কাঠের ছলার পথ জাতে করে পর্যটকরা নদির জোয়ার অথবা ভাটার সময় ঘুরে ঘুরে সুন্দর বনের সুন্দর্য উপভগ করতে পারে । এছাড়া ও এখানে পর্যটক দের থাকার জন্য ও রয়েছে সু বন্দবাস্ত। এই ইকো টুরিজমের অন্য তম আকর্ষন হচ্ছে এখাঙ্কার ফিশ মিউজিয়াম বা মাছের জাদু ঘর , যেখানে রয়েছে এই অঞ্ছলের বিভিন্ন প্রজাতির মাছ। এক পাড়ে সুন্দর বন মাঝখানে নদী আর অন্য পারেই ইকো টুরিজম সেন্টার জা পর্যটক দের দারুন ভাবে আকর্শন করে। সাতখিরার দেঘাটা উপজেলার একটি অত্যন্ত অইতিয্য বাহি গ্রাম হচ্ছে টাউন শ্রিপুর গ্রাম। যেখানে ১৮৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে দেবনাথ মিউনিসিপাল অফিস। জানাজায় এই গ্রামে একসময় আঠার জন জমিদার বাস করতেন । সময়ের পরিবর্তনে এই অফিস টি বিলুপ্ত হয়ে যায়। এবং ১৯৮৩ সাল থেকে পরিছিতি হতে থাকে দেড় হাটা উপজেলা নামে
Comments
Post a Comment