সাগর বন্যা চট্টগ্রামের এই বন্দর

সাগর বন্যা চট্টগ্রামের এই বন্দর


চট্টগ্রাম বন্দরের গুরুত্ত পূর্ন তথ্যঃ

লুসাং পাহাড় থেকে বয়ে আসা কর্নপুলি নদির মহনায় অবস্থিত এই  বন্দর কে বাংলাদেশের প্রবেশ দার ও বলা হয়  শমুদ্র থেকে কয়েক মাইল অভ্যন্তরে,গভির শমুদ্রে নঙ্গর করার সুভিদায়ই এই বন্দরের  প্রধান বইশিষ্ট ,প্রাচিন এই বন্দর কে ঘিরেই গড়ে উঠেছে চট্রগ্রাম বানিজ্য বন্দর।

 মুলত পর্তুগিজ আমলেই চট্র গ্রামের আবির্ভাব ঘটে এবং পরে এটি বানিজ্যিক কেন্দ্র হিসাবে পরিচিত হয়।পরিচিত হয় পর্তু গ্রান্দ বা বড় বন্দর নামে। ১৮৮৭ সালে  বর্তমান এই স্থান টিতে আনুষ্ঠানিক ভাবে কার্য ক্রম সুরু হয়। এবং ১৯৭৬ সালে ঘটিত হয় চট্রগ্রাম বন্দর কর্তিপক্ষ ।

নানা বিবর্তন বিকাশ পরিবর্তন পরিবর্ধনের পর আধুনিক বন্দরে রুপান্তরিত হয়েছে । প্রায় পঁচিশশ একর যায়গানিয়ে এই বন্দর এলাকা ।বর্তমানে পৃথিবির  ব্যস্ত তম বন্দর গুলর মধ্যে চট্রগ্রাম হল ৯৩ তম ।এই আন্তর জাতিক বন্দরে সব ধরনের পন্য অ কন্টিনার হেন্ডেলিং করা হয়।


প্রতিদিন প্রায় ১৪০টি দেশ থেকে এই বন্দরে জাহাজ আসে । প্রতিদিন গড়ে ৭ টি জাহাজ এই বন্দরে আশে এবং ৮টি বন্দর ছেড়ে যায়।এখানে প্রায় ৮০০০ জন শ্রমিক দৈনিক  এখানে  কাজ করে চট্রগ্রাম বন্দরের দৈনিক রাজশ্য আয় ৩০০০০০০০ টাকা এ বন্দরের মাধমে দেশের শতকরা প্রায় ৯২ ভাগ মালামাল আমদানি রপাতানি করা হয়।

বলা যায় চট্রগ্রাম বন্দর আমাদের দেশের জাতিও অর্থনিতিতে রক্ত সঞ্জালনের কাজ করে। জেকারনে চট্র গ্রাম বন্দর কে দেশের অর্থনিতির সমৃধ্যির  সর্ন দার  ও বলা হয়।

Comments

Popular posts from this blog

সিলেট চা বাগান

satkhira,sundor bone, সাতক্ষিরা,সুন্দরবন

How to start Facebook Marketing