বাকশির হাডুর ব্রিজ
বাকশির হাডুর ব্রিজ
আমাদের দেশের রমনা তিরে বাকশির হাডুর ব্রিজ
আমাদের দেসের শতাবডি পেরিয়ে আসা এক মাত্র ইস্পাত নির্মিত সর্ব্ব্রিহত রেল ব্রিজ হল এই থার্ডুইস ব্রিজ ততকালিন ব্রিটিশ সরকারের অধিনে কর্মরত ভারতের ভাইস রয়, লর্ড হার্ডুইউসের নাম অনুসারে এর নাম রাখা হয়েছে হার্ডুইস ব্রিজ । এটি নির্মান করা হয় ১৯১৫ সালে।
এই ব্রিজ টি আজ ও কালের সাক্ষি হয়ে আছে গঙ্গা নদির উপর। পাবনার পাটশি থেকে কুস্টিয়ার ভেড়া মারা পর্জন্ত এর আয়তন ১.৮কিলমিটার .শুধু মাত্র রেল ছলার জন্য এত বর সেতু প্রিথিবিতে বিরল।
হার্ডিন ব্রিজের অপজিটেই রয়েছে লালন শাহ ব্রিজ।এতি নির্মিত হয়েছে ২০০৪সালে। এখানে একি সাথে প্রাছিন আর বর্তমান দুইটি ব্রিজ হোয়ায় এটি হয়ে উঠেছে এক দর্শনিয় স্থান। এখন আমরা জানব পাবনার প্রয়জনিয় কিছু তথ্য।
১৮৮৮সালের ১৬ই অক্টবর সতন্ত্র জেলার মর্জাদা লাভ করে এই পাবনা। পাবনার দক্ষিনে বয়েগেছে পদ্মা নদি। আর উত্তর পুর্ব দিক দিয়ে বয়ে গেছে বিশাল জল রাসির জমুনা নদি। এখান কার কাজির হাট নামক স্থানে গঙ্গা নদি জমুনার সাথে মিলিত হয়ে জমুনা নদি পদ্মা নাম ধারন করে। তাত শিল্পে বাংলাদেশ সম্রিদ্ধশালি। বাংলাদেশের বশ্র সিল্পে রয়েছে এই জেলার বিষেশ অবদান। গাভি পালন ,দুগ্ধ অ দুগ্ধ জাত দ্রব্বের জন্য পাবনা জেলার অবস্থান শির্ষে।
পাবনার উল্ল্যেখ জগ্য স্থান এর মধে রয়েছে হার্ডিন ব্রিজ । এই ব্রিজটির নির্মান কাজ করেছে ২৪ হাজার স্রমিক এবং তখন কার নির্মান ব্যয় ছিল প্রায় সাড়ে ৩ কটি টাকা। উল্ল্যক্ষ ১৯১৩ সাল থেকেই বাংলাদেশ পানি উন্যয়ন বোর্ড ,এই হার্দিন ব্রিজের পয়েন্টে পানি প্রবাহ পানির সমতল পরিক্ষা করে আসছে জা বাংলাদেশের বন্য ব্যবস্থা পনার উল্লেখ যোগ্য।
১৯৯৬ সালে ভারত বাংলাদেসের সাথে পানি বন্টন ছুক্তি অনুজাই সুস্ক মউসুমে বাংলাদেসের হার্ডিন ব্রিজ পয়েন্ট, এবং ভারতের পশ্ছিম বঙ্গের পারাক্ষা পয়েন্টে উভয় দেশের যৌথ প্রবাহক দল পানি প্রবাহ পর্যবেক্ষন করে থাকে।
পাবনার উল্যেখ জগ্য জমিদার দের মধ্য সবছেয়ে ক্ষেতি মান রায় বাহাদুর বনমালিনায় নির্মিত বর্তমানে প্রত্নতাত্তিক নিদর্শন হিশেবে সংগ্রহিত ,এখানে আর রয়েছে বনমালী শিল্পকলা কেন্দ্র ,এটি প্রতিষ্টিত হয় ১৯২৮ সালে। এখানে আর রয়েছে অইতিহাশিক জোর বাংলা মন্দির,পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ ,স্থাপিত ১৮৯৮সালে।
পাবনা মানুসিক হাস্পাতাল।ইশ্যরদি ইপি জেড,ইক্ষু গবেশনা কেন্দ্র ১৯৯৫, রুপ পুর পারমানবিক শক্তি কেন্দ্র। ঈশ্যরদি দাল গবেশনা কেন্দ্র। এবং মানবতার অন্য তম শাধক শ্রিশ্রি ঠাকুর অনুকূল চন্দ্র সৎসঙ্গ আশ্রম।পর্যটক দের থাকার জন্য রয়েছে ছমতকার কিছু রিসোর্চ এই জেলার ছলমান ধনি ব্যক্তি দের মধ্যে রয়েছে উপমহাদেশের চলছিত্র অভিনেত্রি নাইকা সুচিত্রা শেন,শিক্ষা বিদ রবং সাহিত্য বিদ আবু হেনা মোস্তাফা কামাল,শিল্প উদ্যক্তা শ্যমশন এইচ চৌধুরী
,প্রক্ষাত শাহিত্যিক প্রমথ চৌধুরী এবং শাহিত্যিক বন্দে আলি মিয়াএবং রয়েছে আর অনেকে ।
আমাদের দেশের রমনা তিরে বাকশির হাডুর ব্রিজ
এই ব্রিজ টি আজ ও কালের সাক্ষি হয়ে আছে গঙ্গা নদির উপর। পাবনার পাটশি থেকে কুস্টিয়ার ভেড়া মারা পর্জন্ত এর আয়তন ১.৮কিলমিটার .শুধু মাত্র রেল ছলার জন্য এত বর সেতু প্রিথিবিতে বিরল।
হার্ডিন ব্রিজের অপজিটেই রয়েছে লালন শাহ ব্রিজ।এতি নির্মিত হয়েছে ২০০৪সালে। এখানে একি সাথে প্রাছিন আর বর্তমান দুইটি ব্রিজ হোয়ায় এটি হয়ে উঠেছে এক দর্শনিয় স্থান। এখন আমরা জানব পাবনার প্রয়জনিয় কিছু তথ্য।
১৮৮৮সালের ১৬ই অক্টবর সতন্ত্র জেলার মর্জাদা লাভ করে এই পাবনা। পাবনার দক্ষিনে বয়েগেছে পদ্মা নদি। আর উত্তর পুর্ব দিক দিয়ে বয়ে গেছে বিশাল জল রাসির জমুনা নদি। এখান কার কাজির হাট নামক স্থানে গঙ্গা নদি জমুনার সাথে মিলিত হয়ে জমুনা নদি পদ্মা নাম ধারন করে। তাত শিল্পে বাংলাদেশ সম্রিদ্ধশালি। বাংলাদেশের বশ্র সিল্পে রয়েছে এই জেলার বিষেশ অবদান। গাভি পালন ,দুগ্ধ অ দুগ্ধ জাত দ্রব্বের জন্য পাবনা জেলার অবস্থান শির্ষে।
পাবনার উল্ল্যেখ জগ্য স্থান এর মধে রয়েছে হার্ডিন ব্রিজ । এই ব্রিজটির নির্মান কাজ করেছে ২৪ হাজার স্রমিক এবং তখন কার নির্মান ব্যয় ছিল প্রায় সাড়ে ৩ কটি টাকা। উল্ল্যক্ষ ১৯১৩ সাল থেকেই বাংলাদেশ পানি উন্যয়ন বোর্ড ,এই হার্দিন ব্রিজের পয়েন্টে পানি প্রবাহ পানির সমতল পরিক্ষা করে আসছে জা বাংলাদেশের বন্য ব্যবস্থা পনার উল্লেখ যোগ্য।
১৯৯৬ সালে ভারত বাংলাদেসের সাথে পানি বন্টন ছুক্তি অনুজাই সুস্ক মউসুমে বাংলাদেসের হার্ডিন ব্রিজ পয়েন্ট, এবং ভারতের পশ্ছিম বঙ্গের পারাক্ষা পয়েন্টে উভয় দেশের যৌথ প্রবাহক দল পানি প্রবাহ পর্যবেক্ষন করে থাকে।
পাবনার উল্যেখ জগ্য জমিদার দের মধ্য সবছেয়ে ক্ষেতি মান রায় বাহাদুর বনমালিনায় নির্মিত বর্তমানে প্রত্নতাত্তিক নিদর্শন হিশেবে সংগ্রহিত ,এখানে আর রয়েছে বনমালী শিল্পকলা কেন্দ্র ,এটি প্রতিষ্টিত হয় ১৯২৮ সালে। এখানে আর রয়েছে অইতিহাশিক জোর বাংলা মন্দির,পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ ,স্থাপিত ১৮৯৮সালে।
পাবনা মানুসিক হাস্পাতাল।ইশ্যরদি ইপি জেড,ইক্ষু গবেশনা কেন্দ্র ১৯৯৫, রুপ পুর পারমানবিক শক্তি কেন্দ্র। ঈশ্যরদি দাল গবেশনা কেন্দ্র। এবং মানবতার অন্য তম শাধক শ্রিশ্রি ঠাকুর অনুকূল চন্দ্র সৎসঙ্গ আশ্রম।পর্যটক দের থাকার জন্য রয়েছে ছমতকার কিছু রিসোর্চ এই জেলার ছলমান ধনি ব্যক্তি দের মধ্যে রয়েছে উপমহাদেশের চলছিত্র অভিনেত্রি নাইকা সুচিত্রা শেন,শিক্ষা বিদ রবং সাহিত্য বিদ আবু হেনা মোস্তাফা কামাল,শিল্প উদ্যক্তা শ্যমশন এইচ চৌধুরী
,প্রক্ষাত শাহিত্যিক প্রমথ চৌধুরী এবং শাহিত্যিক বন্দে আলি মিয়াএবং রয়েছে আর অনেকে ।
Comments
Post a Comment