খাগ্রা ছড়ি
খাগ্রা ছড়ি
এখানে এমন এমন জায়গা রয়েছে যেখানে টিভি চেনেল তো দুরের কথা তভ্র ক্যমেরা অও এখন পউছায়নি।
এই অপরুপ জেলার প্রয়জনিয় কিছু তথ্য ঃ
রাজধানি ঢাকা থেকে ২৬৭ কিলমিটার দক্ষিন পুর্বে এবং চট্রগ্রাম থেকে ১১২ কিঃমিঃ দূরে এই খাগ্রা ছড়ি পার্বর্ত জেলার অবস্থিত । খাগ্রাছড়ি জেলাটি বাংলাদেশের একটি শিমান্ত বর্তি জেলা।
১৯০০খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশভারতে চিটাগং হিউ ট্রেস রেগুলেশন আইন মোতাবেক খাগ্রাচড়ি কে মোহা কুমার মর্যাদা দেয়া হয়।১৯৮৩ সালে খাগ্রাচড়ি মোহা কুমারকে জেলায় উন্নিত করা হয়। নাম করনের ক্ষেত্রে খাগ্রা অর্থাৎ ত্রিন শ্রেনির উদ্ভিদ,আর ছড়ি অর্থাৎ পর্বতের গা থেকে ছুয়ে আশা পানির প্রবাহ এই দুই মিলে খাগ্রাছড়ি নাম করন করা হয়েছে বলে জানা যায় ।
পাহাড় নদি ও ঝড়না এই অঞ্জলকে দিয়েছে স্বতন্ত্র ভউগলিক বইশিষ্ট । এই অঞ্চলের নিতার্তিক ও সাষ্কৃতিক গুরুত্ত অপরিসীম । আমাদের দেশের তিনটি খুদ্র নৃগ্রোষ্ঠি চাকমা, মারমা এবং ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের সঙ্গে বাঙ্গালিরা ও এখানে বসবাস করে। নৈসর্গিক সুন্দর্য্যের লিলা ভুমি খাগ্রাচড়ি অন্য তম আকর্শন এর প্রাক্রিতিক মন্দিত স্থান গুল মাটিডাঙ্গা উপজেলায় রয়েছে প্রাক্রিতিক ঝরনা নাম রেসান ঝরনা জেলা সহর থেকে ঝরনার স্থলের দুরত্ত প্রায় ১১ কিঃমিঃ।
শহরের প্রবেশ পথেই রয়েছে আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র।,এখানে রয়েছে একটি পর্য বেক্ষন টাওয়ার ,অনেকেই এই টাওয়ার থেকে খাগ্রাছড়িকে দেখে দার্যালিং এর সঙ্গে তুলনা করে এই পর্যটন কেন্দ্রে একটি গুহা রয়েছে জাকে রহশ্যময় গুহা বলা হয়।প্রক্রিতির অপুরুপ সৃষ্টি এই শুরঙ্গ পথ এই শুরং এর ভিতর ডুখতে হয় মসাল নিয়ে ।
গুহাটির দৈর্ঘ প্রায় ৩৬৮ পুট ।আলুটিলার পাহাড় চুড়া থেকে সুড়ংগ মুখে পৌচতে অতিক্রম করতে হয় ৩১০ টি এবং গুহা থেকে বেরিয়ে উপরে উঠে আসতে অতিক্রম করতে হয় ১৮০টি সিড়ি । খাগড়া চড়ির আরেকটি দর্শনিয় স্থান হল দেবতার পূকূর ।
খাগড়াচড়ি জেলার মাইস্টুরি এলাকার সমুদ্রের পৃষ্ঠথেকে প্রায় ৭০০ পিট উপরে ৫ একর জযায়গা জুড়ে অবস্থিত এই দেবতার পুকুর ।পুকুরের ছারিদিকে সু বৃস্তিত পর্বত ভুমি।এই পুকুরের পানিকে স্থানিও লোক জন দেবতার আশির্বাদ মনে করে ।
এক সময়কালের বাংলাদেশ রাইপেলস এর গড়াবর্তন আয় ভারতিয় সিমান্তের কাছাকাছি খাগ্রাছড়ির রাম্পুর উপযিলায় যা বর্তমানে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড হিসাবে পরিছিত। ১৭৯৫ সালের ২৯ এ জুন মাত্র ৪৪৮ জন সদর্শ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে রাম গড় লোকাল ব্যটলিয়ান কমান্ড।
যা বিভিন্য নাম ও ধাপ অতিক্রম করে পরিনত হয় আজকের বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডে ।যাত্রা শুরুর এই স্থান কে সৃ তি ময় করে রাখতে রাম গড়ে এই সৃতি স্তম্ব স্থাপন করা হয় ।প্রকৃতির এই লিলা ভুমি খাগড়াছড়ি বিরাজ করছে এক সান্তির পরিবেশ ।খুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাথে বাংলা ভাষা ভাষির মানুষ মিলেমিশে গড়ে তুলেছে এক শান্তির পরিবেশ ।
এখানে এমন এমন জায়গা রয়েছে যেখানে টিভি চেনেল তো দুরের কথা তভ্র ক্যমেরা অও এখন পউছায়নি।
এই অপরুপ জেলার প্রয়জনিয় কিছু তথ্য ঃ
রাজধানি ঢাকা থেকে ২৬৭ কিলমিটার দক্ষিন পুর্বে এবং চট্রগ্রাম থেকে ১১২ কিঃমিঃ দূরে এই খাগ্রা ছড়ি পার্বর্ত জেলার অবস্থিত । খাগ্রাছড়ি জেলাটি বাংলাদেশের একটি শিমান্ত বর্তি জেলা।
১৯০০খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশভারতে চিটাগং হিউ ট্রেস রেগুলেশন আইন মোতাবেক খাগ্রাচড়ি কে মোহা কুমার মর্যাদা দেয়া হয়।১৯৮৩ সালে খাগ্রাচড়ি মোহা কুমারকে জেলায় উন্নিত করা হয়। নাম করনের ক্ষেত্রে খাগ্রা অর্থাৎ ত্রিন শ্রেনির উদ্ভিদ,আর ছড়ি অর্থাৎ পর্বতের গা থেকে ছুয়ে আশা পানির প্রবাহ এই দুই মিলে খাগ্রাছড়ি নাম করন করা হয়েছে বলে জানা যায় ।
পাহাড় নদি ও ঝড়না এই অঞ্জলকে দিয়েছে স্বতন্ত্র ভউগলিক বইশিষ্ট । এই অঞ্চলের নিতার্তিক ও সাষ্কৃতিক গুরুত্ত অপরিসীম । আমাদের দেশের তিনটি খুদ্র নৃগ্রোষ্ঠি চাকমা, মারমা এবং ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের সঙ্গে বাঙ্গালিরা ও এখানে বসবাস করে। নৈসর্গিক সুন্দর্য্যের লিলা ভুমি খাগ্রাচড়ি অন্য তম আকর্শন এর প্রাক্রিতিক মন্দিত স্থান গুল মাটিডাঙ্গা উপজেলায় রয়েছে প্রাক্রিতিক ঝরনা নাম রেসান ঝরনা জেলা সহর থেকে ঝরনার স্থলের দুরত্ত প্রায় ১১ কিঃমিঃ।
শহরের প্রবেশ পথেই রয়েছে আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র।,এখানে রয়েছে একটি পর্য বেক্ষন টাওয়ার ,অনেকেই এই টাওয়ার থেকে খাগ্রাছড়িকে দেখে দার্যালিং এর সঙ্গে তুলনা করে এই পর্যটন কেন্দ্রে একটি গুহা রয়েছে জাকে রহশ্যময় গুহা বলা হয়।প্রক্রিতির অপুরুপ সৃষ্টি এই শুরঙ্গ পথ এই শুরং এর ভিতর ডুখতে হয় মসাল নিয়ে ।
গুহাটির দৈর্ঘ প্রায় ৩৬৮ পুট ।আলুটিলার পাহাড় চুড়া থেকে সুড়ংগ মুখে পৌচতে অতিক্রম করতে হয় ৩১০ টি এবং গুহা থেকে বেরিয়ে উপরে উঠে আসতে অতিক্রম করতে হয় ১৮০টি সিড়ি । খাগড়া চড়ির আরেকটি দর্শনিয় স্থান হল দেবতার পূকূর ।
খাগড়াচড়ি জেলার মাইস্টুরি এলাকার সমুদ্রের পৃষ্ঠথেকে প্রায় ৭০০ পিট উপরে ৫ একর জযায়গা জুড়ে অবস্থিত এই দেবতার পুকুর ।পুকুরের ছারিদিকে সু বৃস্তিত পর্বত ভুমি।এই পুকুরের পানিকে স্থানিও লোক জন দেবতার আশির্বাদ মনে করে ।
এক সময়কালের বাংলাদেশ রাইপেলস এর গড়াবর্তন আয় ভারতিয় সিমান্তের কাছাকাছি খাগ্রাছড়ির রাম্পুর উপযিলায় যা বর্তমানে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড হিসাবে পরিছিত। ১৭৯৫ সালের ২৯ এ জুন মাত্র ৪৪৮ জন সদর্শ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে রাম গড় লোকাল ব্যটলিয়ান কমান্ড।
যা বিভিন্য নাম ও ধাপ অতিক্রম করে পরিনত হয় আজকের বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডে ।যাত্রা শুরুর এই স্থান কে সৃ তি ময় করে রাখতে রাম গড়ে এই সৃতি স্তম্ব স্থাপন করা হয় ।প্রকৃতির এই লিলা ভুমি খাগড়াছড়ি বিরাজ করছে এক সান্তির পরিবেশ ।খুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাথে বাংলা ভাষা ভাষির মানুষ মিলেমিশে গড়ে তুলেছে এক শান্তির পরিবেশ ।
Comments
Post a Comment