সিলেটের লাক্ষা তুয়া চা বাগান আধ্যাত্তিক ঐ তিয্যের নগরি পুর্ন নগরি এই সিলেট,সিলেতের আর এক্তি পরিছয় দুটি পাতা একটি দেশ। প্রায় দুশ বছর আগে এই সিলেটের মালনি ছড়াতে এই চা বাগান তৌরি হয় এদেশের প্রথম চাএর বাগান। তেমনি একটি চা বাগান এই লাক্কাতুয়া । যেটি নগরির প্রায় কেন্দ্রি স্থলে অবস্থিত। সিলেটের প্রয়জনিয় কিছু তথ্যঃ বাংলাদেশের এক প্রাচিন জনপদের নাম সিলেট যা পুর্ন ভুমি বা আধ্যাতিক নগরি হিসাবে ও পরিচিত ।প্রাক্রিতির সুন্দর্যের লিলা ভুমি এই নগরি সিলেট,সিলহট,স্রিহট্ট,স্রি ভুমি ইত্যাদি নামে ও পরিচিত। প্রতিটি নাম নিয়েই রয়েছে কিংবদন্তি আবার কেউ কেউ একে জালালা বাদ বলেও অবিহিত করেছে ।হয্রত শাহাজালাল,ও শাহাপরান আঃ সহ ৩৬০ জন আওলিয়ার মাঝার যেমন রয়েছে তেমনি গোলাপ গঞ্জের শ্রীশ্রী চৈতন্য মহা প্রভুর শ্রিতি বিজরিত তিথ্যস্থান রয়েছে এই সিলেট। প্রতি দিন হাজার হাজার ধর্মপ্রান মানুষের ডল নামে এই সিলেট। পাহাড় টিলা আর দিগন্ত ব্রিস্তিত চা বাগানকে ডেকে রেখেছে যেন এক সবুজ ছাদরে । সিলেটের খ্যতি সারা বিশ্ব্যে ছরিয়ে দেয় এখান কার চা। সিলেটের সুরমা নদির উপর ১৯৩৬ সালে নির্মিত হয় স্টিলের এই টিন ব্রিজ
সাতক্ষিরা সাতক্ষিরার শ্যম নগর এটি একমাত্র উপজালা যেখানে থেকে সড়ক পথে সুন্দর বনের সুন্দয্য উপভোগ করা যায় । এখানে একসময় যশর রায্যের রাজা , বার ভুইয়া দের অন্য তম রাজা প্রোতাবাদিত্যের রাজধানি ছিল । বিশ্যক্ষ্যত ম্যনগ্রভ বনের কোল ঘেশে গোড়ে উঠা জনপদ সাতক্ষীরা । এখানকার পথের দু ধারে রয়েছে শাড়ি শাড়ি সবুজের সমারহ যা গ্রাম টিকে করে রেখেছে শিতল । বঙ্গপ সাগর বিধউত এই জেলার আদি নাম ব্যগ্রছর , বাগ্রী , সমছর ও বুড় ১৮৬১ সালে যশোর জেলার অধিনে ৭টি থানা নিয়ে সাতক্ষীরা মহা কুমার গঠিত হয় । ১৮৮২ সালে খুলনা জেলা প্রতিষ্ঠিত হলে সাতক্ষীরা খুলনা জেলার একটি মহা কুমার হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয় । এবং স ব শেষ ১৯৮৪ সালে জেলায় উন্নীত হয় । সাতক্ষীরার সদর উপজেলার ভোম্রা ইউনিয়নে রয়েছে ভোমরা স্থল বন্দর । এখান থেকে কলকাতার দুরত্য মাত্র ৬২ কিলোমিটার দেশের অর্থনিতিক উন্যয়নে এখাঙ্কার মাছের গুরুত্য অপরিসিম তাই এখানে আপনি জত দুরি তাকান না কেন দেখবেন সুধু মাছের ঘের আর ঘের বাংলাদেশের
সাগর বন্যা চট্টগ্রামের এই বন্দর চট্টগ্রাম বন্দরের গুরুত্ত পূর্ন তথ্যঃ লুসাং পাহাড় থেকে বয়ে আসা কর্নপুলি নদির মহনায় অবস্থিত এই বন্দর কে বাংলাদেশের প্রবেশ দার ও বলা হয় শমুদ্র থেকে কয়েক মাইল অভ্যন্তরে,গভির শমুদ্রে নঙ্গর করার সুভিদায়ই এই বন্দরের প্রধান বইশিষ্ট ,প্রাচিন এই বন্দর কে ঘিরেই গড়ে উঠেছে চট্রগ্রাম বানিজ্য বন্দর। মুলত পর্তুগিজ আমলেই চট্র গ্রামের আবির্ভাব ঘটে এবং পরে এটি বানিজ্যিক কেন্দ্র হিসাবে পরিচিত হয়।পরিচিত হয় পর্তু গ্রান্দ বা বড় বন্দর নামে। ১৮৮৭ সালে বর্তমান এই স্থান টিতে আনুষ্ঠানিক ভাবে কার্য ক্রম সুরু হয়। এবং ১৯৭৬ সালে ঘটিত হয় চট্রগ্রাম বন্দর কর্তিপক্ষ । নানা বিবর্তন বিকাশ পরিবর্তন পরিবর্ধনের পর আধুনিক বন্দরে রুপান্তরিত হয়েছে । প্রায় পঁচিশশ একর যায়গানিয়ে এই বন্দর এলাকা ।বর্তমানে পৃথিবির ব্যস্ত তম বন্দর গুলর মধ্যে চট্রগ্রাম হল ৯৩ তম ।এই আন্তর জাতিক বন্দরে সব ধরনের পন্য অ কন্টিনার হেন্ডেলিং করা হয়। প্রতিদিন প্রায় ১৪০টি দেশ থেকে এই বন্দরে জাহাজ আসে । প্রতিদিন গড়ে ৭ টি জাহাজ এই বন্দরে আশে এবং ৮টি বন্দর ছেড়ে যায়।এখানে প্রায় ৮০০০ জন শ্রমিক দৈনিক এখানে কাজ করে