Posts
Showing posts from March, 2018
খাগ্রা ছড়ি
- Get link
- X
- Other Apps
খাগ্রা ছড়ি এখানে এমন এমন জায়গা রয়েছে যেখানে টিভি চেনেল তো দুরের কথা তভ্র ক্যমেরা অও এখন পউছায়নি। এই অপরুপ জেলার প্রয়জনিয় কিছু তথ্য ঃ রাজধানি ঢাকা থেকে ২৬৭ কিলমিটার দক্ষিন পুর্বে এবং চট্রগ্রাম থেকে ১১২ কিঃমিঃ দূরে এই খাগ্রা ছড়ি পার্বর্ত জেলার অবস্থিত । খাগ্রাছড়ি জেলাটি বাংলাদেশের একটি শিমান্ত বর্তি জেলা। ১৯০০খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশভারতে চিটাগং হিউ ট্রেস রেগুলেশন আইন মোতাবেক খাগ্রাচড়ি কে মোহা কুমার মর্যাদা দেয়া হয়।১৯৮৩ সালে খাগ্রাচড়ি মোহা কুমারকে জেলায় উন্নিত করা হয়। নাম করনের ক্ষেত্রে খাগ্রা অর্থাৎ ত্রিন শ্রেনির উদ্ভিদ,আর ছড়ি অর্থাৎ পর্বতের গা থেকে ছুয়ে আশা পানির প্রবাহ এই দুই মিলে খাগ্রাছড়ি নাম করন করা হয়েছে বলে জানা যায় । পাহাড় নদি ও ঝড়না এই অঞ্জলকে দিয়েছে স্বতন্ত্র ভউগলিক বইশিষ্ট । এই অঞ্চলের নিতার্তিক ও সাষ্কৃতিক গুরুত্ত অপরিসীম । আমাদের দেশের তিনটি খুদ্র নৃগ্রোষ্ঠি চাকমা, মারমা এবং ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের সঙ্গে বাঙ্গালিরা ও এখানে বসবাস করে। নৈসর্গিক সুন্দর্য্যের লিলা ভুমি খাগ্রাচড়ি অন্য তম আকর্শন এর প্রাক্রিতিক মন্দিত স্থান গুল মাটিডাঙ্গা উপজেলায় রয়েছে প্র
সাগর বন্যা চট্টগ্রামের এই বন্দর
- Get link
- X
- Other Apps
সাগর বন্যা চট্টগ্রামের এই বন্দর চট্টগ্রাম বন্দরের গুরুত্ত পূর্ন তথ্যঃ লুসাং পাহাড় থেকে বয়ে আসা কর্নপুলি নদির মহনায় অবস্থিত এই বন্দর কে বাংলাদেশের প্রবেশ দার ও বলা হয় শমুদ্র থেকে কয়েক মাইল অভ্যন্তরে,গভির শমুদ্রে নঙ্গর করার সুভিদায়ই এই বন্দরের প্রধান বইশিষ্ট ,প্রাচিন এই বন্দর কে ঘিরেই গড়ে উঠেছে চট্রগ্রাম বানিজ্য বন্দর। মুলত পর্তুগিজ আমলেই চট্র গ্রামের আবির্ভাব ঘটে এবং পরে এটি বানিজ্যিক কেন্দ্র হিসাবে পরিচিত হয়।পরিচিত হয় পর্তু গ্রান্দ বা বড় বন্দর নামে। ১৮৮৭ সালে বর্তমান এই স্থান টিতে আনুষ্ঠানিক ভাবে কার্য ক্রম সুরু হয়। এবং ১৯৭৬ সালে ঘটিত হয় চট্রগ্রাম বন্দর কর্তিপক্ষ । নানা বিবর্তন বিকাশ পরিবর্তন পরিবর্ধনের পর আধুনিক বন্দরে রুপান্তরিত হয়েছে । প্রায় পঁচিশশ একর যায়গানিয়ে এই বন্দর এলাকা ।বর্তমানে পৃথিবির ব্যস্ত তম বন্দর গুলর মধ্যে চট্রগ্রাম হল ৯৩ তম ।এই আন্তর জাতিক বন্দরে সব ধরনের পন্য অ কন্টিনার হেন্ডেলিং করা হয়। প্রতিদিন প্রায় ১৪০টি দেশ থেকে এই বন্দরে জাহাজ আসে । প্রতিদিন গড়ে ৭ টি জাহাজ এই বন্দরে আশে এবং ৮টি বন্দর ছেড়ে যায়।এখানে প্রায় ৮০০০ জন শ্রমিক দৈনিক এখানে কাজ করে
সিলেট চা বাগান
- Get link
- X
- Other Apps
সিলেটের লাক্ষা তুয়া চা বাগান আধ্যাত্তিক ঐ তিয্যের নগরি পুর্ন নগরি এই সিলেট,সিলেতের আর এক্তি পরিছয় দুটি পাতা একটি দেশ। প্রায় দুশ বছর আগে এই সিলেটের মালনি ছড়াতে এই চা বাগান তৌরি হয় এদেশের প্রথম চাএর বাগান। তেমনি একটি চা বাগান এই লাক্কাতুয়া । যেটি নগরির প্রায় কেন্দ্রি স্থলে অবস্থিত। সিলেটের প্রয়জনিয় কিছু তথ্যঃ বাংলাদেশের এক প্রাচিন জনপদের নাম সিলেট যা পুর্ন ভুমি বা আধ্যাতিক নগরি হিসাবে ও পরিচিত ।প্রাক্রিতির সুন্দর্যের লিলা ভুমি এই নগরি সিলেট,সিলহট,স্রিহট্ট,স্রি ভুমি ইত্যাদি নামে ও পরিচিত। প্রতিটি নাম নিয়েই রয়েছে কিংবদন্তি আবার কেউ কেউ একে জালালা বাদ বলেও অবিহিত করেছে ।হয্রত শাহাজালাল,ও শাহাপরান আঃ সহ ৩৬০ জন আওলিয়ার মাঝার যেমন রয়েছে তেমনি গোলাপ গঞ্জের শ্রীশ্রী চৈতন্য মহা প্রভুর শ্রিতি বিজরিত তিথ্যস্থান রয়েছে এই সিলেট। প্রতি দিন হাজার হাজার ধর্মপ্রান মানুষের ডল নামে এই সিলেট। পাহাড় টিলা আর দিগন্ত ব্রিস্তিত চা বাগানকে ডেকে রেখেছে যেন এক সবুজ ছাদরে । সিলেটের খ্যতি সারা বিশ্ব্যে ছরিয়ে দেয় এখান কার চা। সিলেটের সুরমা নদির উপর ১৯৩৬ সালে নির্মিত হয় স্টিলের এই টিন ব্রিজ
বাকশির হাডুর ব্রিজ
- Get link
- X
- Other Apps
বাকশির হাডুর ব্রিজ আমাদের দেশের রমনা তিরে বাকশির হাডুর ব্রিজ আমাদের দেসের শতাবডি পেরিয়ে আসা এক মাত্র ইস্পাত নির্মিত সর্ব্ব্রিহত রেল ব্রিজ হল এই থার্ডুইস ব্রিজ ততকালিন ব্রিটিশ সরকারের অধিনে কর্মরত ভারতের ভাইস রয়, লর্ড হার্ডুইউসের নাম অনুসারে এর নাম রাখা হয়েছে হার্ডুইস ব্রিজ । এটি নির্মান করা হয় ১৯১৫ সালে। এই ব্রিজ টি আজ ও কালের সাক্ষি হয়ে আছে গঙ্গা নদির উপর। পাবনার পাটশি থেকে কুস্টিয়ার ভেড়া মারা পর্জন্ত এর আয়তন ১.৮কিলমিটার .শুধু মাত্র রেল ছলার জন্য এত বর সেতু প্রিথিবিতে বিরল। হার্ডিন ব্রিজের অপজিটেই রয়েছে লালন শাহ ব্রিজ।এতি নির্মিত হয়েছে ২০০৪সালে। এখানে একি সাথে প্রাছিন আর বর্তমান দুইটি ব্রিজ হোয়ায় এটি হয়ে উঠেছে এক দর্শনিয় স্থান। এখন আমরা জানব পাবনার প্রয়জনিয় কিছু তথ্য। ১৮৮৮সালের ১৬ই অক্টবর সতন্ত্র জেলার মর্জাদা লাভ করে এই পাবনা। পাবনার দক্ষিনে বয়েগেছে পদ্মা নদি। আর উত্তর পুর্ব দিক দিয়ে বয়ে গেছে বিশাল জল রাসির জমুনা নদি। এখান কার কাজির হাট নামক স্থানে গঙ্গা নদি জমুনার সাথে মিলিত হয়ে জমুনা নদি পদ্মা নাম ধারন করে। তাত শিল্পে বাংলাদেশ সম্রিদ্ধশালি। বাংলাদেশের বশ্র সি